
| সোমবার, ২২ মে ২০২৩ | প্রিন্ট
জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ উপজেলার সমাজ সেবা কর্মকর্তা মো: তৌফিকুল ইসলাম খালেক মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে মাদারগঞ্জ উপজেলায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে সুপরিচিত। মাদারগঞ্জ উপজেলায় বয়স্ক-ভাতা, বিধবা-ভাতা, ক্যান্সার, প্রতিবন্ধী-ভাতা-কিডনি-ও-লিভার-সিরোসিস সুবিধাদি সুষ্ঠ ভাবে প্রদান করে আসছেন। এছারাও মোট ১১টি ক্যাপিটেশন গ্রান্ট প্রাপ্ত বেসরকারী এতিমখানা ও মাদ্রাসা রয়েছে। তবে এতিম শিশুদের মন্তব্য থেকে জানা যায় সমাজ সেবা কর্মকর্তা মো:তৌফিকুল ইসলাম খালেক তাদের কাছে ” অনেক ভালো মনের মানুষ”।
ভালো মানুষ শব্দ টির কারন অনুসন্ধানে জানা যায় তিনি নিয়মিত মাদারগঞ্জ উপজেলার ক্যাপিটেশন গ্রান্ট প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান গুলো পরিদর্শন করে থাকেন, এবং তার অধীনস্থ সহকারী অফিসার দের যথাযথ সঠিক দিক নির্দেশনা দিয়ে থাকেন এতিম শিশুদের আন্তরিক ভাবে আদর-সোহাগের সাথে খোঁজখবর ও রাখার জন্য ।
আশ্চার্য্যের বিষয় – মাদারগঞ্জ উপজেলায় সমাজ সেবা অফিসে এই পর্যন্ত এতিম শিশু থেকে শুরু করে সকল গ্রহীতাদের কাছে একটি অন্ত-সত্য প্রচার করেন তিনি, বর্তমান প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা-ই তোমাদের বয়স্ক-ভাতা, বিধবা-ভাতা, প্রতিবন্ধী-ভাতা ভরন পোষন, ও এতিম শিশুদের পড়াশুনার দায়ীত্বভার নিয়েছেন তাই শেখ হাসিনাই তেমাদের “মানবতার মা ”
উপজেলার প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে পুরাতন হারিয়ে যাওয়া গান ও সংস্কৃতি সংরক্ষণ প্রকল্প, বাউল শিল্পী দের, বুদ্ধি প্রতিবন্ধী দের, ও বিভিন্ন দুরারোগ্য ব্যাধীর ব্যক্তিদের সরকারী বরাদ্দ কৃত অর্থ এবং সুবিধাদি সুষ্ঠ ভাবে প্রদান করেন তিনি, ও প্রকল্পগুলো সঠিক ভাবে বাস্তবায়ন, জন সচেতনতা বৃদ্ধি সহ নানান মানবিক কাজ করে থাকেন।
উপজেলার সুশীল সমাজের ব্যাক্তি বর্গ ও এলাকার জন নেতাদের মন্তব্য থেকে আরো জানাযায়, মো: তৌফিকুল ইসলাম খালেক দায়িত্ববান, নিস্ঠাবান কর্মকর্তা, সরকারের উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার জন্য কঠোর পরিশ্রমি একজন সাহসি কর্মকর্তা।
উপজেলা ঘুড়ে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহে সু-স্পস্ট হলো মো:তৌফিকুল ইসলাম খালেক ” ” মানবতার ফেরিওয়ালা “সরাসরি সমাজ সেবা কর্মকর্তা মো: তৌফিকুল ইসলাম খালেক কে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন – আমি প্রজাতন্ত্রের কর্মচারি, আমার দায়ীত্ব টুকু সঠিক ভাবে পালন করাই আমার নৈতিক কর্তব্য!
মাননীয় প্রধান মন্ত্রী সারা বিশ্বে মানবতায় সম্মানে ভুষিত, তাহলে তিনি যাদের জন্য “মানবতার মা”
তাদের সু-স্পস্ট ভাবে শিশুকাল থেকেই এই সত্য জানা দরকার – কারন প্রধান মন্ত্রী এতিমদের সুস্থ,সুন্দর ও সুস্ঠ ভাবে বেড়ে উঠার জন্য অনুদান বৃদ্ধি করেছেন, স্বাভাবিক জীবনের ব্যাবস্থা করেছেন, তাই আমিও প্রধান মন্ত্রীর এই মহত কাজে শরিক হয়ে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তিনি আরো বলেন – আমার দপ্তরের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা উপ-পরিচালক মোঃ রাজু আহমেদ স্যার একান্ত সহযোগিতায় আমাকে আজ এই কাজে অগ্রসর হওয়ার সাহস জুগিয়েছেন।
পরিশেষে মো:তৌফিকুল ইসলাম খালেক আহব্বান জানান- সরকারি বেসরকারি যে কোন প্রতিস্ঠানের হোক না কেন সকলে সকলের স্হান থেকে সদিচ্ছা প্রশন করে দায়িত্ব টুকু সঠিক ভাবে পালন করলেই দেশ এগিয়ে যাবে, এবং বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা ও শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তব রুপ পাবে ।
Posted ৯:৫২ অপরাহ্ণ | সোমবার, ২২ মে ২০২৩
dainikbanglarnabokantha.com | Romazzal Hossain Robel
এ বিভাগের আরও খবর
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।