• শিরোনাম

    মঙ্গল শহরের সড়কে যানযট অজ্ঞাত কারণে নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন কর্তৃপক্ষের।

    আফজল হোসেইন বুধবার, ১৩ মার্চ ২০২৪

    মঙ্গল শহরের সড়কে যানযট অজ্ঞাত কারণে নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন কর্তৃপক্ষের।

    apps

    শ্রীমঙ্গল শহরের স্টেশন রোড টি খুব ব্যস্ততম সড়ক।
    সড়কটির দু পাশে অস্থায়ী স্থাপনা এবং ভ্যান বসিয়ে ফুটপাত দখল করে মালামাল ক্রয়-বিক্রয় করতে দেখা যায় হকার্সদের।এতে সড়কে সৃষ্টি হয় যানযট চরম আকার ধারণ করে জনভোগান্তি।

    বুধবার ১৩ জানুয়ারী সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় প্রতিদিনের মতো শ্রীমঙ্গল শহরের স্টেশন রোড টি শত শত গাড়ি জ্যামে আটকা পড়ে আছে।তীব্র যানযটের কারণে পুরো শহর যেন বন্ধ হয়ে আছে।ট্রাফিক পুলিশ থেকেও কাজ হচ্ছে না যানযট নিরসন।সড়কের একাংশ দখল করে আছে হকার্সরা।যে যার মতো করে চলছে,মনে হচ্ছে যে অভিভাবকহীন শ্রীমঙ্গল শহর।
    অজ্ঞাত কারণে নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ

    স্টেশন রোড টি শ্রীমঙ্গল শহরের খুব ব্যস্ততম সড়ক।সড়কটি ব্যবহার করে যাত্রীসাধারণ।বিভিন্ন বস্ত্র বিতান,জুতার দোকান,কসমেটিকস,জরুরি পণ্য সামগ্রী ক্রয় বিক্রয়ের প্রতিষ্ঠানের অবস্থান রয়েছে এ সড়কটির আশপাশ জুড়ে।এছাড়া ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের সাথে সংযোগ রয়েছে সড়কটির।অস্থায়ী স্থাপনা ও ভ্যান ব্যবহার করে দখল করে আছে সড়কের একাংশ যার ফলে তীব্র যানযট তৈরি হয় সড়কটিতে।বছর খানিক আগে এ সড়কটিকে প্রসস্থ করা হয় যানযট নিরসনের জন্য যদিও হকার্সদের কারণে দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে যাত্রী সাধারণের।

    এবিষয়ে রিপন মিয়া নামক ক্রেতা বলেন মালামাল ক্রয়-বিক্রয় করার জন্য অবৈধ ভাবে হকার্সরা সড়কের একাংশ দখল করে আছে। যার ফলে তীব্র যানযট তৈরি হয়।কোন কিছু ক্রয় করতে আসলে জ্যামে আটকা পড়তে হয় ঘন্টার পর ঘন্টা।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী বলেন একাধিকবার শ্রীমঙ্গল পৌরসভা ও থানা পুলিশের অভিযানে এসব ভ্রাম্যমাণ দোকান গুলো উচ্ছেদ করা হলেও আবার সড়কের পাশ দখল করে বসে অবৈধ বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে হকার্সরা।যার কারণে ক্রেতারা তাদের যানবাহনটি পার্কিং করতেন গিয়ে বিপাকে পড়তে হয়। এর ফলে স্টেশন সড়ক ও আশপাশের সড়ক সহ তীব্র যানযট তৈরি হয়,এতে জনভোগান্তির সৃষ্টি পুরো শহরে।

    বাংলাদেশ সময়: ৬:৫২ অপরাহ্ণ | বুধবার, ১৩ মার্চ ২০২৪

    dainikbanglarnabokantha.com |

    এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

    আর্কাইভ