শারমিন আক্তার উপজেলা প্রতিনিধি জামালপুর। শনিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২১
মেলান্দহ উপজেলার অফিসার ইনচার্জ এম এম ময়নুল ইসলাম নিতান্তই একজন সুন্দর, সহজ, সরল, সাবলীল মাধুর্য্যপূর্ণ ব্যবহারের অধিকারী। ইতোপূর্বে তিনি যে যে জায়গায় কর্মরত ছিলেন প্রত্যেকটি জায়গায় মানবতার ক্ষেত্রে নজিরবিহীন ইতিহাস স্থাপন করে এসেছেন। অতি অল্প সময়ের মধ্যেই মেলান্দহতে দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়েই মেলান্দহ উপজেলা বাসীর প্রিয় ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠেছেন তিনি। মেলান্দহতে কর্তব্যরত হওয়ার পর থেকেই এম এম ময়নুল ইসলাম উনার মতো করে সাধ্যের মধ্যেই যখন যেখানে যেভাবে পাচ্ছেন মানুষের উপকার করে যাচ্ছেন। কারোর উপকার করে তা জনসম্মুখে প্রকাশ করে ঢাকঢোল পেটানোর নীতিতে তিনি বিশ্বাসী নন। গোপন সূত্রে জানা যায়, বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে তিনি অনেকের পরিবারের দায়িত্ব নিয়ে থাকেন এবং তিনি অনেকের পড়াশোনা বা বিয়ে সংক্রান্ত বিষয় অথবা কোন গরীব মানুষের চিকিৎসার্থে উন্মুক্ত ভাবে সর্বোচ্চটুকু দিয়ে উপকার করার চেষ্টা করেন। তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে আরোও জানা যায় এম এম ময়নুল ইসলাম কখনো কারো আবদার ফেলেন না এবং কাউকেই খালি হাতে ফেরান না। মানুষ মানুষের জন্য এই নীতিতেই তিনি চলেছেন এবং বাকি জীবন টাও এভাবেই কাটাবেন বলে মহান আল্লাহর কাছে আশাবাদী তিনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অসহায় দরিদ্র পরিবারের সদস্যদের অনুরোধে এই সংবাদটি প্রকাশ করা হচ্ছে। কেননা সাংবাদিক তো দূরে থাক কোনো মানুষের সামনেই প্রশংসা করা পছন্দ করেন না এম এম ময়নুল ইসলাম। ওনার কথা হলো মহান আল্লাহ নিজে হাতে মানুষের রেযিকের ফয়সালা করে থাকেন। আমার ওখানে যার যতটুকু প্রাপ্তির হুকুম মহান আল্লাহ দিয়ে থাকবেন তাহলে আমাকে তা পূরণ করতেই হবে এটা আমার ফেরানোর কোনো সুযোগ নাই, কেবলমাত্র আমি তার হুকুম পালন করব এই আর কি। মুজিববর্ষে জননেত্রী শেখ হাসিনার দেশে বসে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়েছিলাম “মুজিব বর্ষের অঙ্গীকার পুলিশ হবে জনতার”। আমি শুধু একজন কর্মী হিসেবে জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ পালন করার একটু চেষ্টা করে যাচ্ছি মাত্র। সর্বোপরি আমি মেলান্দহ উপজেলা বাসীর কাছে দোয়া প্রার্থনা করছি,,আগামী যতদিন আমি এখানে কর্মরত থাকব এভাবেই যেনো মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারি। মহান আল্লাহর কাছে এই তৌফিক আমার শ্রেষ্ঠ চাওয়া।
বাংলাদেশ সময়: ১২:০৬ অপরাহ্ণ | শনিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২১
dainikbanglarnabokantha.com | Romazzal Hossain Robel