কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার চাপড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এনামুল হক মনজুর সেবায় সন্তুষ্ঠ ইউনিয়নবাসী। অসহায়, দিনমজুরের মানুষের কল্যানে কাজ করায় তিনি এখন ইউনিয়নে সকলের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। ইউনিয়নের দেন দরবার থেকে শুরু করে সবগুলো সেবা সঠিকভাবে পাওয়ায় ইউনিয়নবাসী চেয়ারম্যানকে নিয়ে গর্ববোধ করছে ইউনিয়নের আপামর জনতা। লোভ লালশার উর্দ্ধে থেকে তিনি সকলকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট, জন্ম নিবন্ধন, মৃত্যু সার্টিফিকেট, ওয়ারিশ সার্টিফিকেট, প্রত্যায়নপত্র ও ব্যবসায়ীক টেড্রলাইসেন্স সঠিক ভাবে পাওয়ায় প্রতিনিয়ত সাধারন মানুষ ইউনিয়নের পরিষদমুখী হয়ে উঠছেন। কোন প্রকার হয়রানি ছাড়াই যেন ইউনিয়ন পরিষদে আগত সেবা প্রত্যাশীরা সেবা নিতে পারে, সে দিকে খেয়াল রেখেই তিনি কাজ করছেন।
চেয়ারম্যান এনামুল হক মনজু বলেন, চাপড়া ইউনিয়ন পরিষদের অভিভাবকের দায়িত্ব নেওয়ার পর ইউনিয়ন থেকে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ, বাল্য বিয়ে, শিক্ষারহার বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করছেন তিনি। স্বাধীনতার স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন নিয়েই তিনি কাজ করছেন। তার নির্বাচনী ইশতেহার শতভাগ বাস্তবায়নের লক্ষ্য নিয়ে এখন পর্যন্ত তিনি মানুষকে সেবা দিচ্ছেন। চাপড়া ইউনিয়নকে একটি মডেল ইউনিয়ন গড়ার স্বপ্ন নিয়েই তাজুল ইসলাম কাজ করছে।
চাপড়া ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক মনজুর কঠোর তত্ত্বাবধায়নে সুনামের সাথেই দিন দিন চাপড়া ইউনিয়ন এগিয়ে যাচ্ছে। ইউনিয়নের বিভিন্ন কাঁচা রাস্তা পাকা করন, নতুন নতুন রাস্তা নির্মান. আর্সেনিক মুক্ত টিউবওয়েল, স্যানেটারীসহ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে কাজ করে জনসাধারনের বিস্বস্ত হয়ে উঠেছেন তিনি।
চাপড়া ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক মনজু দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বর্তমান সফল সরকারের জাতীয় প্রতিটি দিবস যথাযথভাবে পালন করে আসছেন। সরকারের উন্নয়নের চিত্র সব সময় জনসমুখে তুলে ধরে আসছেন।
চেয়ারম্যান এনামুল হক মনজু ছাত্র জীবন থেকেই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে বুকে লালন করে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে আসছেন। ছাত্র রাজনীতিতেই তিনি ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের কাছে একজন জনপ্রিয় ব্যাক্তি হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। তিনি নৌকার মান রাখতে নিরলসভাবে সব সময় কাজ করছেন।
এনামুল হক মনজু বলেন, আমি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হয়েছে। তাই সব সময় জনগনের সেবা দিতেই আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছি। কোন মানুষ যাতে আমার পরিষদে এসে হয়রানি না হয়, সেলক্ষ্য নিয়েই আমি কাজ করছি। সরকারে যাতে বদনাম না হয়, সেজন্য সরকারের বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, ভিজিএফের সঠিক ভাবে বিতরন করে আসছি। আমরা দ্বারা কোন মানুষ যাতে হয়রানি হয়, সে বিষয়টি সব সময় আমি গুরুত্ব দিচ্ছি। যতদিন ইউনিয়ন পরিষদের অভিভাবকের দায়িত্বে থাকবো সততা ও নিষ্ঠার সাথে সব সময় কাজ করবো ইনশাল্লাহ।
