• শিরোনাম

    বিনম্র শ্রদ্ধা ভালোবাসায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বঙ্গবন্ধুর ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী পালিত

    মনিরুজ্জামান মনির,স্টাফ রিপোর্টারঃ শুক্রবার, ১৭ মার্চ ২০২৩

    বিনম্র শ্রদ্ধা ভালোবাসায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বঙ্গবন্ধুর ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী পালিত

    apps

    বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার মধ্যে দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত হয়েছে।
    দিবসটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। ১৭ মার্চ
    শুক্রবার সকাল ৯টায় স্থানীয় লোকনাথ উদ্যান (টেংকেরপাড়) থেকে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেনের নেতৃত্বে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের হয়ে র‌্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদিক্ষণ করে বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে এসে শেষ হয়।
    পরে বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের জাতীয় বীর আব্দুল কুদ্দুস মাখন পৌরমুক্ত মঞ্চে স্থাপিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তক অর্পন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
    পরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পন করেন জেলা প্রশাসনের পক্ষে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, পুলিশ প্রশাসনের পক্ষে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন।
    পরে গার্ড অব অনারের পর বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য উম্মুক্ত করে দেয়া হলে পুষ্পস্তক অর্পন করেন জেলা পরিষদের পক্ষে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার, পৌর সভার পক্ষে মেয়র মিসেস নায়ার কবির, জেলা আওয়ামীলীগ, সদর উপজেলা পরিষদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব, মুক্তিযোদ্ধা সংসদসহ বিভিন্ন সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন সরকারি দপ্তর ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগন।
    জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার অজপাড়া গাঁয়ে জন্মগ্রহন করে পুরো জাতির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। জনগণের সাথে তার একটি আত্মিক সম্পর্ক ছিল। বাংলার জনগণকে তিনি কখনোই ছেড়ে যাননি। সেই সময় অনেক বড় বড় নেতা ছিলেন, কিন্তু তাঁরা কেউ বাঙ্গালীর আশা-আকাংখা নিয়ে চিন্তা করেননি। তিনি বাঙ্গালীর আশা আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেছিলেন।
    স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে ৩ বছর পর তার পুরো পরিবারকে হত্যা করা হয়। তবু তিনি অজেয় ও অমর হয়ে বাঙ্গালীর হৃদয়ে বেঁচে থাকবেন। আমরা চাইব বঙ্গবন্ধু ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত দেশ গড়তে চেয়েছিলেন, বঙ্গবন্ধু এই দেশকে একটি ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চেয়েছিলেন আমরা তাঁর আদর্শ ধারন করে এগিয়ে যাব।

    বাংলাদেশ সময়: ১০:৩৮ অপরাহ্ণ | শুক্রবার, ১৭ মার্চ ২০২৩

    dainikbanglarnabokantha.com |

    এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

    আর্কাইভ