• শিরোনাম

    একজন সৎ ও ন্যায়নিষ্ঠ পুলিশ অফিসার কাহারোল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ রইস উদ্দিন

    মোঃআব্দুস সালাম-চিরিরবন্দর-দিনাজপুর- মঙ্গলবার, ০৩ জানুয়ারি ২০২৩

    একজন সৎ ও ন্যায়নিষ্ঠ পুলিশ অফিসার  কাহারোল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ রইস উদ্দিন

    apps

    পুলিশ নিয়ে অনেকের বিরূপ ধারণা থাকলেও দিনাজপুর কাহারোল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ রইস উদ্দিন সে ধারণা সম্পূর্ণ বদলে দিয়েছেন। ওসি রইস উদ্দিন একজন ব্যতিক্রমধর্মী পুলিশ অফিসার।

    প্রতিনিয়ত তিনি সহকর্মী ও সাধারণ জনগণের আদর্শগত ভিন্নতা মেনে নিয়ে পরস্পরের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। “পুলিশ জনগণের বন্ধু” তিনি এই বাক্যটির উৎকৃষ্ট নিদর্শন। তিনি অন্যতম একজন আদর্শ পুলিশ অফিসার যিনি তার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে আধুনিকতা, প্রযুক্তি ও সততা দিয়ে অপরাধ দমন করার চেষ্টা করেন।

    “পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ” এই স্লোগানকে বাস্তবে রুপ দিয়েছেন দিনাজপুর জেলার কাহারোল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ রইস উদ্দিন । ওসি রইস উদ্দিন কাহারোল উপজেলার মানুষের চোখে একজন সৎ , আদর্শবান, ন্যায়নিষ্ঠ ও গরিবের বন্ধুসুলভ পুলিশ অফিসার। অধিকাংশ মানুষই তাকে গরিবের বন্ধু হিসাবে জানেন।

    তিনি তাঁর সততা, ন্যায়নিষ্ঠা ও তার বিচক্ষণ বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তার দায়িত্বরত এলাকা মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও দখল বাজদের হাত থেকে মুক্ত করেছেন। তার চোখে ধনী-গরিব, রিক্সাচালক হতে সব শ্রেণি পেশার মানুষ সমান। তিনি শুধু একজন পুলিশ কর্মকর্তাই নন পাশাপাশি অনেক সামাজিক কর্মকান্ডে তিনি অবদান রেখেছেন।

    জানা গেছে , ওসি রইস উদ্দিন ২০০৫ সালে বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করেন। পুলিশে যোগদানের পর থেকেই তিনি একে একে অপরাধ দমনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে থাকেন।

    তাঁর দায়িত্বরত এলাকার লোকজন বলেন, তিনি একজন সৎ ও অন্যায়ের কাছে আপোষহীন পুলিশ অফিসার। তিনি আমাদের বন্ধু তার অক্লান্ত পরিশ্রমে আজ আমাদের এলাকা মাদক, চাদাঁবাজ, দখলবাজ, ইভটিজার, জঙ্গি, অস্ত্রধারী সন্ত্রাস মুক্ত। তারা আরো বলেন, তাঁর মতো একজন সৎ, ন্যায়নিষ্ঠা এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে বজ্রকন্ঠী আওয়াজ তোলা পুলিশ অফিসার পেয়ে আমরা সত্যিই ধন্য। ওসি রইস উদ্দিন বলেন, বর্তমান সরকার গণমানুষের বন্ধু, সরকার আমাদের পাঠিয়েছেন মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে, মানুষের সাথে মিলে মিশে তাদের সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করে নিতে। আমরা মানুষের অতন্ত্র প্রহরী আমাদের কাজ হচ্ছে দেশকে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, চাদাঁবাজ, ইভটিজার মুক্ত করে মানুষের মাঝে শান্তি ফিরিয়ে আনা।

    আমার কাছে ধনী-গরিব, রিক্সাচালকসহ সব শ্রেণিপেশার মানুষ সমান। একজন নির্যাতিত মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল হলো পুলিশ। আর আমরা যদি তাদের আশ্রয় এবং তাদের সমস্যা নিরসন না করি তাহলে কে করবে। “পুলিশই জনতার এবং জনতাই পুলিশ” আমি এই স্লোগানকে সামনে রেখে এবং সাধারণ মানুষের দোয়া ও ভালবাসা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশকে মাদক, জঙ্গি, সন্ত্রাস মুক্ত করতে এগিয়ে যাব।

    তিনি আরো বলেন, আমরা অতন্ত্র প্রহরী হিসাবে রাত জেগে থাকি শুধু জনগণ শান্তিতে ঘুমাবে । কত পুলিশ অফিসার প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন দেশকে জঙ্গি, সন্ত্রাস মুক্ত করতে।

    আমি একটি কথা বলবো জনগণের উদ্দেশ্যে-আপনারা পুলিশকে নিজের বন্ধু ভাবুন, পুলিশ জনগণের বন্ধু। পুলিশ জনগণের শুধু বন্ধুই নয়, সেবকও। পুলিশ সব সময়ই জনগণের বন্ধু হিসেবে জনগণের পাশে ছিল এবং আগামীতেও থাকবো ইনশাল্লাহ ।

    বাংলাদেশ সময়: ৫:৫২ অপরাহ্ণ | মঙ্গলবার, ০৩ জানুয়ারি ২০২৩

    dainikbanglarnabokantha.com |

    এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

    আর্কাইভ