• শিরোনাম

    রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জীবন বীমা কর্পোরেশনে দ্বৈত নীতি

    গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধিঃ শনিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১

    apps
     রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জীবন বীমা কর্পোরেশনে দ্বৈতনীতি।মাঠে ঘাম ঝড়িয়ে যারা গ্রাহক সংগ্রহ করে প্রিমিয়াম এনে অফিসে জমা দেয় সেই অফিসের লোকেরাই সরকারী সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করে। আর মাঠে যারা রোদ বৃষ্টি উপেক্ষা করে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কাজ কারে তারা কোন সুযোগ সুবিধা পায় না।প্রত্যেকটি এজেন্ট আবিস্কার হয় ডি ও-ডি এম দ্বারা।এরা না থাকলে কোন এজেন্ট খুঁজে পাওয়া যাবে না। সরকারী আমলারা বার বার এজেন্ট এজেন্ট নিয়ে মরিয়া হয়ে উঠেছে। এজেন্ট কমিশন দিয়ে রাতা রাতি বড় লোক হওয়ার স্বপ্ন দেখা যায়।তবে বাস্তবটা কত কঠিন, সেটা এসি রুমে বসে দোলনা চেয়ারে ঘুম পারিয়ে অনুভব করা কঠিন। বাস্তবতার নীরিক্ষে আসলে বোঝা যেত।হাজার হাজার কোটি টাকা সঞ্চয়ের মুলে ডি ও- ডি এম।যার কানা কড়িও মূল্য সরকারের কাছে নেই।আছে শুধু নতুন বছরের টার্গেট।পুরুন করলে বেতন পাবে,না করলে বেতন নেই,চাকরিও নেই। কাজ করতে চাইলে নিতে হবে নতুন নিয়োগ বা কার্যাদেশ।নেই কোন চাকরির ধারা বাহিকতা। বীমা নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বীমা কোম্পানীর দোষ ত্রুটি ধরবে,আর কারী কারী টাকা কামাবে।সরকার দায় সারা ভার চাঁপিয়ে দিয়েই যেন উদর পিন্ড বোদর ঘাড়ে দিয়েই সারা। জীবন বীমা কর্পোরেশন আইডিআরএ কে তোয়াক্কা না করে নিজের খেঁয়ালে সমুদ্র শৈকতে দোল খাচ্ছে।সচিবালয় থেকে যাকেই জীবন বীমা কর্পোরেশনে দায়িত্ব দেওয়া হয়, সেই তার ধান্দায় শুধু নতুন লোক নিয়োগ দিয়ে টাকা কামানোর । উন্নয়নের জনবলকে চাকরির ধারা বাহিকতায় নিয়ে ভিতর বাহিরের বিভেদের দেয়াল তুলে দেয়া একান্তই প্রয়োজন।অন্যথায় যে পরিমাণ  লোক নিয়োগ দিয়ে বানিজ্য করা হচ্ছে এতে নিজের আখের গোছানো হবে কিন্তু সরকারী মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানটি দেনার দায়ে জুট মিলের মত ভবিয্যতে বন্ধ করতে না হয়। সরকারকে সঠিক সিদ্ধান্তটি নিতে হবে। দূর করতে হবে বৈষম্য ও দ্বৈনীতি।

    বাংলাদেশ সময়: ১২:৩৮ অপরাহ্ণ | শনিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১

    dainikbanglarnabokantha.com |

    এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

    শুভ জন্মদিন অনন্ত

    ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২০

    দরপত্র বিজ্ঞপ্তি

    ০৫ নভেম্বর ২০২০

    আর্কাইভ