• শিরোনাম

    প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

    এনামুল হক,শেরপুরঃ রবিবার, ১৩ জুন ২০২১

    apps

    শেরপুর সদর উপজেলার ১০নং চরপক্ষিমারী ইউনিয়নের সাতপাকিয়া গ্রামে অন্যের কাগজের সাথে মিল রেখে নিকাহ রেজিস্টার করে যাচ্ছে সফিকুল ইসলাম নামে এক ভূয়া কাজী। বেকায়দায় পড়েছে আসল কাজী এমন শিরোনামে জয়যাত্রা টেলিভিশন ও IBN টেলিভিশনে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। যা সম্পূর্ণরুপে মিথ্যা ভিত্তিহীন বানোয়াট উদ্দেশ্য প্রণোদিত কাল্পনিক।এটির কোন সত্যতা নেই। শুধুমাত্র আমাকে হ্যায় প্রতিপন্ন ও ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে এ সংবাদটি করা হয়েছে। আমি মোঃ শফিকুল ইসলাম এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।উল্লেখ্য ১২/০৭/২০১২ইং নং বিচার-৭/২ এন-৫৫/২০১১-৫৩৫ মুসলিম বিবাহ ও তালাক(নিবন্ধন) বিধিমালা,২০০৯ এর বিধি ১১ মোতাবেক সাবেক নিকাহ্ রেজিস্ট্রার মোঃ এনামুল হক এর নামীয় নিকাহ্ রেজিস্ট্রী লাইসেন্স বাতিল হয় এবং স্মারক নং ৭৭০ তারিখ ১৮/০৭/২০১২ইং শেরপুর জেলা রেজিস্ট্রার ১৪নং বেতমারী/ঘুঘরাকান্দি ইউনিয়নের নিকাহ রেজিস্ট্রার মাজহারুল আনোয়ারকে নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত অনধিক ১২০ (একশত বিশ) দিনের জন‍্য সাময়িক দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেন।

    স্মারক নং ৩৮৪/৫ তারিখ ৭/৮/২০১২ইং ১০নং চরপক্ষিমারী ইউনিয়নের শূন্য পদে নিকাহ্ রেজিস্ট্রার লাইসেন্স মঞ্জুরীর দরখাস্ত আহব্বান করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার,সদর সাব রেজিস্ট্রার কার্যালয় শেরপুর।স্মারক নং ৩৯৪ তারিখ ২৩/৮/২০১২ইং শেরপুর সদর সাব-রেজিস্টার,তিন (৩)জনের প‍্যানেল করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রেরণ করেন।তারিখ ১৮/১০/২০১২ইং নং-বিচার-৭/২এন ৫৫/২০১১-৭২৭ মুসলিম বিবাহ ও তালাক (নিবন্ধন) আইন ১৯৭৪ (১৯৭৪ সনের ৫২ নং আইন)এর ৪ ধারায় বাংলাদেশ সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আমার সহ প‍্যালেনের সকলের প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র যাচাই বাছাই করে আমাকে চরপক্ষিমারী ইউনিয়নের নিকাহ্ রেজিস্ট্রার হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন।সেদিন থেকে সততা ও নিষ্ঠার আমি মোঃ শফিকুল ইসলাম,পিতা-মোঃ মকবুল হোসেন, গ্রাম-সাতপাকীয়া, ডাকঘর- দিকপাড়া, উপজেলা-শেরপুর সদর, জেলা-শেরপুর,নিকাহ্ রেজিস্ট্রি করে যাচ্ছি।তখন থেকে আমার পূর্বে যিনি এই ইউনিয়নের নিকাহ্ রেজিস্ট্রার ছিলেন মোঃ এনামুল হক(নিয়ামত আলী)তিনি আমার নিয়োগ বাতিল করাতে আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ভাবে অপপ্রচার করতে থাকে যার আংশবিশেষ নিচে উল্লেখ করলাম।তারিখ ৭/৬/২০১২ইং মোকাঃ নং ২৩১ শেরপুর সদর সিনিয়র সহকারী জজ আদালত বরাবর নিয়োগের বিরুদ্ধে মামলা করেন যা- ৩০/৭/২০১২ইং তারিখে আদালতে খারিজ হয়।

    তারিখ ১২/৭/২০১২ইং মোঃ এনামুল হক (নিয়ামত আলী)নিজের রেজিস্ট্রি লাইসেন্সের বৈধতা ও আমার (মোঃশফিফুল ইসলাম)নিয়োগ বাতিল করতে উচ্চ আদালতে আবেদন করেন যার রীট পিটিশন নং ১০৪১৪/২০১২ যা পরবর্তী ১০/৭/২০১৮ইং উচ্চ আদালতে খারিজ হয়।মামলা চলমান অবস্থায় মোঃ এনামুল হক (নিয়ামত আলী)শেরপুর জেলা রেজিস্ট্রার,দূর্নীতি দমন কমিশন,ঢাকা এবং পুলিশ সুপার,শেরপুর বরাবর আমার (মোঃশফিকুল ইসলাম)সার্টিফিকেট,জাতীয় পরিচয়পত্র সহ সকল কাগজপত্রের বৈধতা নিয়ে অভিযোগ করেন যা যাচাইবাছাই শেষে চুড়ান্ত ফলাফলঃ স্মারক নং ৯১৭

    তারিখ ১৫/১১/১৬ইং শেরপুর জেলা রেজিস্ট্রার চুড়ান্ত প্রতিবেদন মহা-পরিদর্শক,নিবন্ধন,বাংলাদেশ,ঢাকা তে প্রেরণ করেন।যাহার চুড়ান্ত প্রতিবেদন নিন্মরুপ মোঃ শফিকুল ইসলাম নিকাহ্ রেজিস্ট্রার ১০নং চরপক্ষিমারী ইউনিয়ন শেরপুর সদর,শেরপুর এর তথ‍্যাদি সঠিকতা রয়েছে এবং অভিযোগকারী মোঃ এনামুল হক (নিয়ামত আলী)তার তথ‍্য বিবরণী কোন কিছুই উপস্থাপনা করতে পারে নাই। দেখা যায় যে অভিযোগটি সঠিক নয়।

    মোঃ শফিকুল ইসলাম
    পিতা-মোঃ মকবুল হোসেন
    গ্রামঃ সাতপাকিয়া,পোঃ দিকপাড়া
    উপজেলা+জেলাঃ শেরপুর।

    বাংলাদেশ সময়: ৫:২২ অপরাহ্ণ | রবিবার, ১৩ জুন ২০২১

    dainikbanglarnabokantha.com |

    এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

    আর্কাইভ