মোঃ রানা আহমেদ ( রহমাতুল্লাহ) তৃণমূলে ৪৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। পরিচ্ছন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গণে বেশ জনপ্রিয়তা নিয়ে এগোচ্ছেন। এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিনি গত সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ৪৩ নং ওয়ার্ডে একজন জনপ্রিয় প্রার্থী ছিলেন। দলের প্রতি সম্মান আর জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অবিচল আস্থা রেখে নিজে সরে পড়েন। তবে তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে সফল হয়েছেন বলে জানা গেছে। মহানগর আওয়ামী লীগের এক বলিষ্ঠ নেতা জানান,,তরুন নেতৃত্ব হিসাবে সক্রিয় রাজনীতিতে রানা সাহেব এগিয়ে আছে। তিনি আওয়ামী লীগকে শক্তিশালী করতে কাজ করছেন। সমাজসেবক ও কর্মী বান্ধব আওয়ামী নেতা হিসাবে রাজধানী ঢাকা উত্তর মহানগর খিলক্ষেত থানা এলাকায় জনমনে জায়গা করে নিয়েছেন। তিনি পারিবারিক ভাবেই সমাজ সেবার মহান ব্রত নিয়ে আপামর জনসাধারনের ভাল-মন্দের ভাবনাগুলো নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন আপন মহিমায়। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী রানা আহমেদ সব সময় নিঃস্বার্থভাবে জনগণের পাশে থেকে, একজন রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক, শিক্ষানুরাগী ও ক্রিড়াব্যাক্তিত্ব হিসাবে সমাজকে আলোকিত করার লক্ষ্যে কাজ করছেন। একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার সব ত্যাগ, সংগ্রাম,দৃঢ় প্রত্যয়, বাঙালি জাতির প্রতি গভীর ভালোবাসা, মমত্ববোধ, রাজনৈতিক দূরদর্শীতা বাংলার ইতিহাসের মহানায়ক এবং স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে রাজনীতিতে সক্রিয় হই ডুমনি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে ২০১১ইং সালে। পর্যায়ক্রমে ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করি ২০১৫ইং সালে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে হৃদয়ে ধারন করে দেশ ও সমাজের মানুষের সুখে দুঃখে পাশে থেকে তাদের সেবা করার লক্ষ্য নিয়ে রাজনীতিতে আশা। বর্তমানে তৃণমূলের রাজনৈতিক অবস্থা নিয়ে তিনি বলেন, জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রেখে আমরা যারা তৃণমূলে দলের সার্থে কাজ করি তাদের কমিটিতে এনে আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে।