শনিবার ২১ জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৭ আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

>>

সরকারি হোসেন আলী কলেজের অধ্যক্ষ বীরেশ্বর চক্রবর্তী’র দুর্নীতির পাহাড়

খন্দকার আমির হোসেন:   |   সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪   |   প্রিন্ট

সরকারি হোসেন আলী কলেজের অধ্যক্ষ বীরেশ্বর চক্রবর্তী’র দুর্নীতির পাহাড়

৫ আগস্ট ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী সরকার পলায়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে একই দিনে নরসিংদীর বেলাব উপজেলার সরকারি হোসেন আলী কলেজের অধ্যক্ষ বীরেশ্বর চক্রবর্তী তার নিজের কর্মস্থল ছেড়ে পালিয়েছেন। অধ্যক্ষের দূর্নীতি, অনিয়ম, সে¦চ্ছাচারিতা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ বারবার প্রমাণিত হওয়ার পরেও অদৃশ্য শক্তির বলয়ে দাবিয়ে বেড়িয়েছেন পুরো কলেজ। সরকার পতনের পর তার গদি নড়ে গেছে বুঝতে পেরেই কর্মস্থল ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। সেই সাথে বিচ্ছিন্ন করেছেন সকলের সাথে যোগাযোগ।

কলেজ সূত্রে জানা যায়, সরকারি হোসেন আলী কলেজটি ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে গত ০৮-০৮-২০১৮ তারিখে কলেজটি জাতীকরণের মধ্য দিয়ে নতুনভাবে পথচলা করে। বর্তমানে কলেজে উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে মানবিক শাখায় ৩০১ জন, বিজ্ঞান শাখায় ২৩ জন ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ১৪ জন শিক্ষার্থী রছে এবং ডিগ্রী পর্যায়ে প্রথম বর্ষে ৩৬ জন, দ্বিতীয় বর্ষে ৫৬ জন, তৃতীয় বর্ষে ৫৪ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এছাড়াও কলেজটিতে ৩৯ জন সরকারি শিক্ষক ও কর্মচারী রয়েছেন। ২০১০ সালে বীরেশ্বর চক্রবর্তী ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব গ্রহণ ও পরে রাতের আঁধারে ২০১৩ সালে অবৈধভাবে কমিটি গঠনের মধ্যদিয়ে অধ্যক্ষের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর থেকে বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীদের সেশন ফি, মাসিক বেতন, পরীক্ষার ফি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ফরম পূরণের টাকার রশিদ না কেটেই অর্থ আদায় করেছেন। প্রতিষ্ঠানের আয় ব্যয়ের বিল ভাউচারে কলেজের আভ্যন্তরীণ অডিট কমিটির স্বাক্ষর দেওয়ার বিধান থাকলেও তিনি বিল ভাউচারে কারো স্বাক্ষরের তোয়াক্কা না করে সকল কার্যক্রম চালিয়ে যান। আয় ব্যয়ের হিসাব নিকাশের জন্য কলেজের অভ্যন্তরীণ অডিট কমিটির স্বাক্ষরতো দুরের কথা কমিটি গঠন করার বিধান থাকলেও কোন অডিট কমিটি গঠন না করে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে তিনি একাই সকল কার্যক্রম করেছেন। এছাড়াও তিনি কলেজে না এসে বাড়িতে থেকেই কলেজের কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। সপ্তাহে দু’একদিন অল্প সময়ের জন্য কলেজে তার উপস্থিতি ও আর্থিক অনিয়মের পাশাপাশি দায়িত্বে অবহেলা, প্রশাসনিক পক্ষপাতিত্ব এবং দুর্নীতির কারণে কলেজের সার্বিক কার্যক্রম ব্যাহত হয়।

কলেজের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে উপরোক্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে ২০১৬ সালে তৎকালীন বেলাব উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুলতানা রাজিয়া এর নির্দেশে তদন্ত কমিটির মাধ্যমে তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হয়। কলেজটি সরকারিকরনের আদেশ জারির পর সভাপতি হিসেবে পর্যায়ক্রমে তৎকালীন বেলাব উপজেলা নির্বাহী অফিসার উম্মে হাবিবা ২০১৯ সালে, শামীমা শারমিন ২০২১ সালে ও মো: আক্তার হোসেন শাহিন ২০২২ সালে বিভিন্ন সময়ে অধ্যক্ষের দুর্নীতি, অনিয়ম, সেচ্ছাচারিতা ও অর্থ আত্মসাতের অভযোগ তদন্ত কমিটির মধ্যমে তদন্ত সাপেক্ষে সত্যতা পান এবং উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সুপারিশ পত্রও পাঠান। কিন্তু অধ্যক্ষের পিছনে কোন এক অদৃশ্য শক্তি কাজ করায় এত দুর্নীতি, অনিয়ম, সেচ্ছাচারিতা ও অর্থ আত্মসাৎ প্রমানিত হওয়ার পরেও স্ব-কর্মস্থলে, স্ব-পদে বহাল রয়েছেন। কিন্তু ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী সরকারের পলায়নের ধারাবাহিকতা অব্যহত রেখে একই দিনে তিনিও তার কর্মস্থল ছেড়ে পালিয়ে যান। এরপর থেকে কলেজের সবার সাথে তিনি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। কলেজের ঊওঘ নাম্বার পাসওয়ার্ড, রেজুলেশন খাতা, ভর্তি সংক্রান্ত তথ্য এবং কলেজ পরিচালনার কোন কিছু কাউকে বুঝিয়ে না দিয়ে যাওয়ায় কলেজের কার্যক্রম পরিচালনায় ব্যাপক বিঘ্ন ঘটছে।

অভিযোগ সূত্রে জানাযায়, ২০১০ সালে বীরেশ্বর চক্রবর্তী নরসিংদীর বেলাবো উপজেলার সরকারি হোসেন আলী কলেজ এর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও পরে রাতের আঁধারে ২০১৩ সালে অবৈধভাবে কমিটি গঠন করে সেই কমিটির মাধ্যমে তিনি অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়ে অধ্যক্ষের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর থেকে তার বিরুদ্ধে কলেজের গভর্নিং বডি গঠনে শিক্ষাবোর্ডের বিধি বিধান অনুসরণ না করা, কলেজের সার্বিক পরিস্থিতিতে কোন শিক্ষকের সাথে পরামর্শ না করে একক সিদ্ধান্তে কাজ করা, দাপ্তরিক কাজে অবহেলা, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতিসহ আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে উঠে। উক্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে ২০১৮ সালে অডিট কমিটির মাধ্যমে ১১ লক্ষ ৫৭ হাজার ৬শত ৭৯ টাকা আর্থিক অনিয়মসহ উপরোক্ত সকল অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়। পরে অধ্যক্ষ বীরেশ্বর চক্রবর্তীর কৃত অনিয়মের বিবরণ উল্লেখ করে ১৩-০২-২০১৯ সালে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর পত্র প্রেরণ করা হয়। পরবর্তীতে ১৩-০১-২০২০ সালে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় শিক্ষক প্রতিনিধিগণ প্রতিষ্ঠানের আত্মসাৎকৃত অর্থ অতি দ্রুত কলেজ তহবিলে জমা দেওয়ার জন্য অধ্যক্ষকে বললে তিনি অর্থ আত্মসাৎ এর কথা স্বীকার-পূর্বক টাকা দ্রুত কলেজ তহবিলে জমা দেয়ার আশ্বাস দেন। পরে তিনি ২৭-০২-২০২০ সালে ৩ লক্ষ টাকা কলেজ ফান্ডে দিলেও বাকি ৮ লক্ষ ৫৭ হাজার ৬শত ৭৯ টাকা আর জমা দেন নি। পরে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে আনিত অভিযুগের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পরবর্তী নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত তৎকালীন বেলাবো উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সরকারি হোসেন আলী কলেজের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি শামীমা শারমিন এর হস্তক্ষেপে কলেজ পরিচালনা পরিষদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২০-০১-২০২১ তারিখে ২০ ডিসেম্বর ২০২০ হতে অধ্যক্ষ বীরেশ্বর চক্রবর্তী এর বেতন স্থগিত রাখার জন্য সোনালী ব্যাংক বেলাবো শাখার ব্যবস্থাপককে অবহিত করা হয়। পরবর্তীতে তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের বিষয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণসহ সদ্য জাতীয়করণকৃত কলেজটিকে স্বাভাবিকভাবে পরিচালনার বৃহত্তর স্বার্থে বর্তমান অধ্যক্ষর স্থলে কলেজের যোগ্য শিক্ষককে ডিডিওশিপ বা একাডেমির দায়িত্ব প্রদানের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব বরাবর ১০-০২-২০২১ তারিখে আবেদন করা হয়।

সরকারি হোসেন আলী কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান রফিকুল ইসলাম বলেন, আমাদের কলেজটি একটি ঐতিহ্যবাহী কলেজ। এটার অনেক সুনাম রয়েছে। কিন্তু বীরেশ্বর চক্রবর্তী অবৈধভাবে নিয়োগের মাধ্যমে অধ্যক্ষ হওয়ার পর থেকেই কলেজের পতন শুরু । তিনি কলেজে নিয়মিত আসেন, আসলেও দুপুর দুইটার পর আসে কিছুক্ষণ পর চলে যায়। তিনি কলেজের সকল সিদ্ধান্ত এককভাবে নিতেন। ওনার স্বেচ্ছাচারিতার কারণে কলেজের ফলাফল খারাপ হতে থাকে। এরফলে কলেজের শিক্ষার্থী সংখ্যা ও কমে যায়। তিনি শিক্ষদের সাথেও খারাপ ব্যবহার করতেন। তিনি কলেজের প্রতিটি ক্ষেত্র থেকে অনিয়ম করে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। আমরা চাই দূর্নীতিবাজ অধ্যক্ষকে অব্যহতি দিয়ে নতুন অধ্যক্ষের মাধ্যমে কলেজের ঐতিহ্য ফিরে আসুক।

সরকারি হোসেন আলী কলেজের শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক শফিকুর রহমান বলেন, বীরেশ্বর চক্রবর্তী কলেজের জুনিয়র শিক্ষক হয়েও ক্ষমতা প্রদর্শন করে অবৈধভাবে অধ্যক্ষের দায়িত্ব নিয়েছেন। তিনি স্বৈরাচারী কায়দায় কলেজ পরিচালনা করতেন। কলেজে নামমাত্র কমিটি থাকলেও কোন মিটিং না করেই সকল সিদ্ধান্ত নিতেন। ওনি কলেজের টাকা আত্বসাৎ করে তার কিছু টাকা ফেরত ও দিয়েছেন। শিক্ষক-কর্মচারীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে একাধিকবার তদন্ত করে তার দোষ প্রমাণ হলে তার বিরুদ্ধে অদৃশ্য কারণে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। যার কারণে তিনি আরো বেপরোয়া ভাবে দূনীর্তি ও ক্ষমতা দেখিয়ে কলেজ পরিচালনা করেছে। এই দূর্নীর্তিবাজ অধ্যক্ষকে অবিলম্বে সরিয়ে নতুন অধ্যক্ষ নিয়োগের মাধ্যমে কলেজের স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনার দাবি জানাচ্ছি।

কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. জিয়াউর রহমান জানান, কলেজের উদ্ধুদ্ধ পরিস্থিতিতে আমি একাডেমিক কাজ পরিচালনার দায়িত্ব পেলেও কলেজের কোন আর্থিক ক্ষমতা পাইনি। যার কারণে আমি দৈনন্দিন খরচ, পরীক্ষা পরিচালনাসহ কলেজ পরিচালনায় সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। অধ্যক্ষ পলাতক থাকায় অফিসের আলমারি তালাবদ্ধ, সকল জরুরি কাগজ পত্র ও কলেজের পাসওয়ার্ড ওনার কাছে রয়েছে। যার কারণে কলেজের কোন জরুরী কাজ করা যাচ্ছে না। পাসওয়ার্ড স্থানীয় একটা কম্পিউটারের দোকারে দেওয়া রয়েছে, সেখান থেকে আমাদের কাজ করতে হচ্ছে। যার কারণে আমরা ও ছাত্রছাত্রীরা হয়রানির শিকার হচ্ছে। অবিলম্বে দূর্নীতিবাজ অধ্যক্ষের বিচারের দাবি জানাচ্ছি পাশাপাশি কলেজ পরিচালনার স্বার্থে নতুন অধ্যক্ষ নিয়োগ বা আমাকে আর্থিক ক্ষমতা প্রদানের আহবান জানাচ্ছি।

তবে সকল অভিযোগ অস্বীকার করেছে পলাতক অধ্যক্ষ বীরেশ্বর চক্রবর্তী। তিনি বলেন, তিনি নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় মাউশির মাধ্যমে নিয়োগ পেয়ে কলেজের অধ্যক্ষ হয়েছেন। তিনি কোন অবৈধ পন্থা অবলম্বন করেন নাই। কলেজের ক্যাশিয়ার না থাকায় তিনি একবছর হিসাবকার্য সামলিয়েছেন। হিসাবে অদক্ষতার কারণে কিছু ভূল হয়েছে কিন্তু তিনি কোন টাকা সরিয়ে নেননি। আর কলেজে কোন কম্পিউটার না থাকায় তিনি দোকান থেকে কাজ করিয়েছেন, কিন্তু পাসওয়ার্ড কাউকে সরবরাহ করেন নাই। আর একাধিক তদন্তে তার দূর্নীতির প্রমাণ হওয়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, যদি দূর্নীতি প্রমাণিত হতো, আমি অধ্যক্ষ থাকতে পারতাম না, আমাকে অপসারণ করা হতো কিন্তু কিছুই করা হয়নি। শুধু তৎকালীন ইউএনও এর সাথে ভূল বুঝাবুঝির কারণে বেতনের ব্যাংক হিসাব স্টপ পেমেন্টে করে দিছে। ফলে নতুন ব্যাংক হিসাবের মাদ্যমে বেতন ভাতা নিচ্ছি।

কলেজে অনুপস্থিত থাকা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ৫ আগষ্ট সরকার পতনের দিন কিছু শিক্ষক আমার বাসাতে গিয়ে মালিককে হুমকি দিয়েছে আমি যদি ওইখানে থাকি তাহলে বানা পুড়িয়ে দেওয়া হবে। যার কারণে জীবনের নিরাপত্তাহীনতার কারণে আমি বেলাব ত্যাগ করি । বর্তমানে আমি মেডিকেল ছুটিতে আছি। যখন আমার জীবনের নিরাপত্তা পাবো তখন কলেজে যোগদান করবো।

বর্তমান বেলাবো উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সরকারি হোসেন আলী কলেজের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি মো: আব্দুল করিম জানান, কলেজের অধ্যক্ষ নিয়োগ, বদলি, বরখাস্ত সকল সিদ্ধান্ত মাউশি নিয়ে থাকে। কলেজে অধ্যক্ষ দীর্ঘদিন অনুপস্থিত থাকায় কলেজের স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অধ্যক্ষ প্রয়োজন মর্মে মাউশি বরাবর আবেদন করা হয়েছে। এখন কি কারনে তারা অধ্যক্ষ দিচ্ছেন না, আমার জানা নাই। সেই সাথে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, আর্থিক অনিয়মসহ বিভিন্ন অভিযোগ তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নরসিংদীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) ফারহানা আলম জনান, আমরা ইচ্ছে করলেই হঠাৎ কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারি না। সরকারি হোসেন আলী কলেজের পরিবেশ ও পরিস্থিতির সার্বিক প্রতিবেদন মাউশি এর উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট পাঠানো হয়েছে পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Facebook Comments Box

Posted ১১:১৪ অপরাহ্ণ | সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪

dainikbanglarnabokantha.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

এ বিভাগের আরও খবর

সম্পাদক

রুমাজ্জল হোসেন রুবেল

বাণিজ্যিক কার্যালয় :

১৪, পুরানা পল্টন, দারুস সালাম আর্কেড, ১১ম তলা, রুম নং-১১-এ, ঢাকা-১০০০।

ফোন: ০১৭১২৮৪৫১৭৬, ০১৬১২-৮৪৫১৮৬, ০২ ৪১০৫০৫৯৮

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

design and development by : webnewsdesign.com

nilüfer escort coin master free spins