জামালপুর জেলার অন্তর্গত মাদারগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান মোঃ ওবায়দুর রহমান বেলাল শোকাবহ আগস্টের প্রথম দিন থেকে শুরু করে প্রতি দিন পর্যায় ক্রমে আগস্ট মাসের প্রতিটি প্রোগ্রাম ডিজিটাল পদ্ধতিতে পালন করে আসছেন। জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে, মির্জা আজম এমপি’র প্রতি কৃতজ্ঞতা বজায় রেখে শেখ হাসিনার ডিজিটাল পদ্ধতির যথাযোগ্য প্রয়োগ করে আসছেন উপজেলা চেয়ারম্যান। করোনা পরিস্থিতিতে ঘরের বাইরে না গিয়ে,সবাইকে ভয়ানক পরিবেশের সম্মুখীন না করে স্ব-স্ব অবস্থানে থেকে যাতে সবাই মিলে একত্রিত হয়ে সাংগঠনিক কাজ সম্পন্ন করা যায় সেদিকে কড়া নজরদারিত্ব রাখেন তিনি। যদিও তিনি নিজ কর্ম গুণেই, উপজেলার মানুষদের মনে জায়গা করে নিয়ে একাধিক বার উপজেলার চেয়ারম্যানের চেয়ারের দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়েছেন। তবুও বলাবাহুল্য থাকে যে, একটি উপজেলাতে নানা ধরনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ছাড়াও অনেক কঠিন ও জটিল দায়িত্ব ন্যস্ত থাকে উপজেলা চেয়ারম্যানের উপর আর সেই সব দায়িত্ব সময় মত অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে সম্পন্ন করাই মোঃওবায়দুর রহমান বেলাল’চেয়ারম্যানের কাজ। আগস্ট মাস বাঙালি জাতির জীবনে ঐতিহাসিক মাস।এই মাস বাঙালি জাতির সর্বোস্ব হারিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর মাস।এই মাসের সব হিসাব নিকাশ মিলিয়ে বাঙালির হৃদয়ে ক্রমাগত প্রতিশোধের আগুন জিয়িয়ে রাখার যে প্রয়াস তারই ধারাবাহিকতায় সারা মাস ব্যাপী নানা ধরনের কার্যক্রম চলমান থাকে প্রতি বছর। কিন্তু এ’বছর করোনা মহামারীতে স্বাস্থ্য সচেতনতার বিষয় মাথায় রেখে প্রতি বারের মতো সবাই একসাথে একই কার্যালয়ে বসে মিটিং বা যৌথ কোনো সাংগঠনিক কার্যক্রম সম্পন্ন করার অনুমতি না থাকায় জননেত্রী শেখ হাসিনার উদ্ভাবিত চমৎকার (ডিজিটাল পদ্ধতি, ZOOM APP) সৃষ্টকর্মের ব্যবহারের মাধ্যমে সারা উপজেলার সবাইকে একই সময়ে একত্রিত করে প্রতিদিনের কর্মসূচি গুলো সঠিক ভাবে সম্পন্ন করে আসছেন। সেই সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান অত্যন্ত গর্বের সহিত জানান,আজ আমাদের বঙ্গকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার এতো সুন্দর, সাবলীল একটা কার্যক্রম চালু করেছিলেন বলেই আমরা যার যার অবস্থানে থেকেই আমাদের সাংগঠনিক কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারছি। সব শেষে তিনি আল্লাহর কাছে জননেত্রী ও উন্নয়নের রুপকার মির্জা আজম এমপি’র নেক হায়াত চেয়েছেন এবং তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।