সোমবার ৭ অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২২ আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

>>

মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত

ডেস্ক নিউজ   |   শনিবার, ১৯ মার্চ ২০২২   |   প্রিন্ট

মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত

মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীনতার মহান স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২২ উদযাপন উপলক্ষে জাতির পিতা  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট। ১৭ মার্চ ২০২২ বৃহষ্পতিবার প্রত্যুষে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে শুরু হয় দিনব্যাপী আয়োজন। এরপর সকাল ৮:৩০ টায় করোনা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সরকারের অতিরিক্ত সচিব এস এম মাহাবুবুর রহমান এর নেতৃত্বে ট্রাস্টের পরিচালক (অর্থ) ড. মোঃ আমিনুল  ইসলাম, ট্রাস্টের সচিব (উপসচিব) তরফদার মোঃ আক্তার জামীল, ট্রাস্টের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ, হুইলচেয়ারধারী বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, যুদ্ধাহত ও খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার এবং যুদ্ধাহত ও খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যবৃন্দ ট্রাস্টে অবস্থিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। সকাল ৯:০০ টায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ৪০ পাউন্ড ওজনের একটি কেক কাটা হয়। এরপর সকাল ০৯.৩০ টায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস এর উপর বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএম মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ ও ট্রাস্ট্রের কর্মকর্তা-কর্মচারিগণ অংশ নেন। আলোচনা সভা শেষে জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং দেশের উন্নয়ন কামনা করে দোয়া করা হয়। উল্লেখ্য, ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ এই দিনে স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা, বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার তৎকালীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়ায় সম্ভ্রান্ত শেখ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। শিশুকালে ‘খোকা’ নামে পরিচিত শিশুটি পরবর্তী সময়ে হয়ে ওঠেন নির্যাতিত-নিপীড়িত বাঙালি জাতির মুক্তির দিশারি। গভীর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, আত্মত্যাগ ও জনগণের প্রতি অসাধারণ মমত্ববোধের কারণেই পরিণত বয়সে হয়ে ওঠেন বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা। তাঁর নির্দেশনায় নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বীর বাঙালি ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ছিনিয়ে আনে বিজয়। জন্ম হয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের।

Facebook Comments Box

Posted ১০:০৫ অপরাহ্ণ | শনিবার, ১৯ মার্চ ২০২২

dainikbanglarnabokantha.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

এ বিভাগের আরও খবর

সম্পাদক

রুমাজ্জল হোসেন রুবেল

বাণিজ্যিক কার্যালয় :

১৪, পুরানা পল্টন, দারুস সালাম আর্কেড, ১০ম তলা, রুম নং-১১-এ, ঢাকা-১০০০।

ফোন: ০১৭১২৮৪৫১৭৬, ০১৬১২-৮৪৫১৮৬

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

design and development by : webnewsdesign.com

nilüfer escort coin master free spins