
গুল নাহার | রবিবার, ০৪ মে ২০২৫ | প্রিন্ট
রাজধানীর দক্ষিণ খান থানাধীন ফায়দাবাদ মৌজাস্থিত ফায়দাবাদ কাঁঠালতলা ট্রান্সমিটার সংলগ্ন এলাকায় রাজউকের অনুমোদিত নকশা ব্যত্যয় করে বহুতল ভবন নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া যায় ভবন মালিক আব্দুর রাজ্জাক গং এর৷ রাজউকের বিদ্যমান ইমারত নির্মাণ আইন তথা বিল্ডিং কন্সট্রাকশন অ্যাক্ট ১৯৫২ টাউন ইমপ্রুভমেন্ট অ্যাক্ট ১৯৫৩ ও ঢাকা মহানগর ইমারত( নির্মাণ, উন্নয়ন,সংরক্ষণ, অপসারণ) বিধিমালা ২০০৮ বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড ২০২০ সংশোধনী ইমারত নির্মাণ আইন ২০০৮ এবং মহানগর ইমারত বিধিমালা ২০২৩ আইনের বিল্ডিং কন্সট্রাকশন অ্যাক্ট ১৯৫২ও১৯৫৩ এর বিধিবিধান সমূহ সুস্পষ্টভাবে লংঘন করে ভবনটি নির্মাণ করা হচ্ছে।
ভবন মালিক রাজউক উত্তরা জোন ২/১এর অধীনে রাজউকের স্মারক নং ২৫.৩৯.০০০০.১১৬.৩২সিএস ও এস.এ৪৪আরএস- ৮৯ ঢাকা সিটি জরিপ ১৫৩৯৫এ ৭কাঠা জমিতে ১০ তলা আবাসিক ভবন নির্মাণের অনুমোদন গ্রহণ করে।কিন্তু আব্দুর রাজ্জাক গং সরেজমিনে রাজউক অনুমোদিত নকশার বিচ্যুতি ঘটিয়ে এবং সরকারি রাস্তা দখল করে রাজউকের নকশার কোন প্রকার তোয়াক্কা না করেই ভবনের নির্মাণ কাজ চলমান রেখেছে। ভবন নির্মাণের শুরু থেকেই এলাকাবাসীর অভিযোগ থাকায় ” দৈনিক এই বাংলা পত্রিকায় “গত ০১/১১/২০২৩,২১/০২/২০২৪এবং ২২/১০/২০২৪ইং তারিখে সংবাদ প্রকাশের পরও রাজউক উত্তরা জোন ২/১ এর দায়িত্বে থাকা অথরাইজড অফিসার, পরিচালক এবং এই মৌজার ইমারত পরিদর্শকদের কাছে বারবার অভিযোগ দেওয়া সত্ত্বেও এই নিয়ম বহির্ভূত ভবনের কোন প্রকার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।
তাছাড়া রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান বরাবর ভবন সম্পর্কে অভিযোগ করা সত্ত্বেও নেওয়া হয়নি কোন পদক্ষেপ। কারণ এই ভবনের মালিক আব্দুর রাজ্জাক গং ছাড়াও রয়েছে আরও ২৩ জন শেয়ার পার্টনার যারা ছিল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের। এই ভবন সম্পর্কে ভবন মালিকের সাথে মুঠোফোনে কথা বললে উনি বলেন আমার ভবনে কোন সমস্যা নেই। কিন্তু সরজমিনে অনুমোদিত নকশার সাথে কোন প্রকার মিল নেই এই ভবনটিতে
Posted ৮:০৪ অপরাহ্ণ | রবিবার, ০৪ মে ২০২৫
dainikbanglarnabokantha.com | Romazzal Hossain Robel
এ বিভাগের আরও খবর
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।