“”জামালপুরে যুবলীগের নেতার নারী কেলেঙ্কারি জনতার হাতে আটক ; নয়-ছয়ে মুক্তি”” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ এর আলোকে জামালপুর জেলার মেলান্দহ উপজেলার আদ্রা ইউনিয়নের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক বর্তমান আওয়ামী যুবলীগের সহসভাপতি মো: আরিফুল ইসলাম সুমনের বিরুদ্ধে নারী কেলেঙ্কারিতে জনতার হাতে আটক হয়। ৯ আগষ্ট রাতের আধারে নির্জনে দেখা করতে গেলে মেয়ের বাবা চোর চোর বলে চিৎকার করেন, সুমন বাচাঁর চেষ্টায় দৌড় দেয় এবং এলাকা বাসী তাকে আটক করে কিছু উত্তম মাধ্যম দিয়ে আটকে রাখে, অতঃপর স্থানীয় লোকজন খবর পেয়ে গ্রাম্য মাতাব্বর হইবর,রশিদ মহুরী,আমানুল্লাহ, চান বিচার করে হাত পা ধরে মাফ চেয়ে সেদিনের মতো সুমন বেঁচে যায়। এ খবর জাতীয় দৈনিক বাংলার নবকন্ঠ পত্রিকা সহ বিভিন্ন মিডিয়াতে প্রকাশ হওয়ায় নারী কেলেঙ্কারি ও অনৈতিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে ১১ আগষ্ট মেলান্দহ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ইব্রাহীম খলিলুল্লাহ ও সাধারণ সম্পাদক মো: শাহীন বাঘার স্বাক্ষরিত এক পত্রের ১৫ দিনের মাধ্যমে সন্তুষজনক জবাব চেয়ে সাময়িক বহিষ্কার করে। যুবলীগ নেতার বহিষ্কার হওয়ায় বিভিন্ন মহল সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে।