
মহসিন সোহাগ:- | মঙ্গলবার, ২৫ জুন ২০২৪ | প্রিন্ট
ছাত্রজীবনে ১৯৮৬,১৯৮৭ ও ১৯৮৮সালে মতিউর রহমান ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদুল্লাহ হল শাখা ছাত্রশিবিরের ক্যাডার। ছাত্রশিবির পরিচালিত ‘ফোকাস’ কোচিং সেন্টারের পরিচালক ছিলেন এই মতিউর। একাদশ বিসিএস ফোরামের সভাপতি ছিলেন মো: ফরিদুল ইসলাম এবং মতিউর রহমান ছিলেন সাধারন সম্পাদক। ফরিদুল ইসলাম তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার প্রটোকল অফিসার ১থাকার সময় মতিউর রহমান তার সাথে এবং হাওয়া ভবনে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রাখতেন।
এভাবে ছাত্রজীবনে ছাত্রশিবিরের ক্যাডার এবং চাকরি জীবনে বিএনপি সমর্থক গ্রুপের সংশ্লিষ্ট হওয়ার কারনে অনেক সুযোগ সুবিধা নিয়েছেন। যা কিনা সখি তুমি কার এর মতো অবস্থা এক সময় মতিউর ছিলেন ছাত্রশিবির এক সময় ছিলেন বিএনপি, এক সময় আওয়ামীলীগ, আসলে সে এক সুবিধা ভোগী, দুর্নীতিবাজ, লম্পট, ঘুষখোর। যে চাকরির স্বার্থে তার ছেলে, বউ, মেয়ে কে অস্বীকার করে আজ জাতী তার সঠিক ভদ্রতার পরিচয় পেলো। এই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার নামে চারবার দুদকে অভিযোগ দেওয়ার পর ও কেন দুদক তাকে ক্লিন সার্টিফিকেট দিল। কোন কোন রাঘববোয়ালরা এর সাথে জড়িত তাদের কে ও খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা অতীব জরুরী । আর তা না হলে এই সোনার বাংলাদেশ আর রক্ষা হবে না। চলমান
Posted ৪:২৭ অপরাহ্ণ | মঙ্গলবার, ২৫ জুন ২০২৪
dainikbanglarnabokantha.com | Romazzal Hossain Robel
এ বিভাগের আরও খবর
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।