ঘোষেরপাড়ায় আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় প্রার্থী,,, সাবেক ছাত্র নেতা লিটু,,,, সরেজমিনে জানা যায়,, আশির দশকের মাঝামাঝি সময়ে ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে রাজনীতিতে হাতেখড়ি। এরপর বিভিন্ন সময় বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে ।
অত্র ইউনিয়নে দল-মত নির্বিশেষে তার রয়েছে গ্রহণযোগ্যতা। আওয়ামী লীগের রাজনীতির পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব পালন করেছেন নিষ্ঠার সাথে। দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতিকে তিনি কখনো আপস করেননি এটা সর্বজন স্বীকৃত।
চারদলীয় জোট সরকারের আমলে তার ব্যবসায়িক ক্ষতি সহ, বহুবার প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে কিন্তু বঙ্গবন্ধুর নীতি ও আদর্শ থেকে কখনোই বিচ্যুত হননি । বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আধুনিক জামালপুরের রূপকার আলহাজ্ব মির্জা আজম এমপি মহোদয় যখন তাকে যে দায়িত্ব দিয়েছেন তা তিনি নিষ্ঠার সাথে পালন করেছেন।
তারই ধারাবাহিকতায় মেলান্দহ উপজেলার নৌকার ভোটব্যাঙ্ক খ্যাত ইউনিয়নে তিনি প্রকৃত নৌকার মাঝি হয়ে দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার অন্যতম নির্বাচনী ইশতেহার “গ্রামকে শহর” গড়ার প্রচেষ্টায় নিজেকে উৎসর্গ করতে চান। তিনি অত্র ইউনিয়ন এ শাসক হওয়ার পরিবর্তে সেবক হবার একটিবার সুযোগ চান ।
ইতিমধ্যে তার নির্বাচনী প্রচারণায় এলাকায় গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। অত্র ইউনিয়ন কে সিন্ডিকেট মুক্ত ও মেলান্দহ উপজেলার মধ্যে একটি মডেল ইউনিয়ন বিনির্মাণে দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা ও আলহাজ্ব মির্জা আজম এমপি মহোদয়ের সহযাত্রী হতে চান।
তৃনমূল আওয়ামী লীগের ভক্তদের প্রাণের দাবি,, পরীক্ষিত ও ত্যাগী , বর্তমান মেলান্দহ উপজেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা সাইদুল ইসলাম লিটুকেই যেন এবার নৌকার মাঝি হিসাবে মনোনীত করা হয় বলে দাবি রাখেন।