মহসিন সোহাগ | বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | প্রিন্ট
দেশমুক্তি বিপ্লব মঞ্চের নির্বাহী পরিষদের প্রধান নির্বাহী এবং প্রধান সমন্বয়ক কর্তৃক ‘গণঅভ্যুত্থান’ এর “লিখিত চূড়ান্ত ঘোষণা”, তারিখ: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩। (অতীতের “খসড়া ঘোষণা” প্রকাশের তারিখসমূহ: ০২ জুন ২০১৯, ০৬ অক্টোবর ২০২০, ০৭ নভেম্বর ২০২১, ২৬ মার্চ ২০২২, ৩০ নভেম্বর ২০২২, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ এবং ২৯ জুলাই ২০২৩)। বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। প্রিয় দেশবাসী, ১। আসসালামু আলাইকুম, আদাব ও Good Morning । আমি মহান সৃষ্টিকর্তার নামে দেশমুক্তি বিপ্লব মঞ্চের প্রধান নির্বাহী এবং প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে ‘গণঅভ্যুত্থান’ এর “লিখিত চূড়ান্ত ঘোষণাপত্র” আজ প্রকাশ করলাম। তবে, আজ হতে যেকোন মুহুর্তে আমি ‘গণঅভ্যুত্থান’ এর “মৌখিক চূড়ান্ত ঘোষণা” প্রদান করবো। এই “চূড়ান্ত ঘোষণাপত্র” টিকে ‘গণঅভ্যুত্থান’ এর পূর্বে এবং ‘গণঅভ্যুত্থান’ চলাকালীন একটি লিখিত সংবিধান হিসেবে বিবেচনা করতে হবে এবং ‘গণঅভ্যুত্থান’ সফল হওয়ার সাথে সাথে গণভোটের মাধ্যমে জনগণ কর্তৃক রাষ্ট্রের “নতুন সংবিধান” গৃহীত না হওয়া পর্যন্ত এই “চূড়ান্ত ঘোষণাপত্র” টি রাষ্ট্রের “সর্বোচ্চ আইন” হিসেবে সবাইকে মানতে হবে। ভারতীয় RODS ও হাসিনার মাফিয়া চক্র থেকে আমাদের প্রাণপ্রিয় বাংলাদেশকে রক্ষার্থে এই “চূড়ান্ত ঘোষণাপত্র” টি আমাদের জনগণের “মহামূল্যবান আমানত” এবং রাষ্ট্রের “প্রধান নির্বাহী” থেকে শুরু করে সর্বনিম্ন ব্যক্তি পর্যন্ত যদি কেউ এই “চূড়ান্ত ঘোষণাপত্র” টির একটি শব্দেরও বরখেলাপ করে, তাহলে তাকে তৎক্ষণাৎ কঠোর শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে। ২। উপরে উল্লেখিত তারিখ সমূহে এবং আমার বিভিন্ন সময়ের বক্তব্যে আমি দেশবাসীর নিকট “গণঅভ্যুত্থান” এর খসড়া বহুবার উপস্থাপণ করেছি এবং কারো কোন পয়েন্ট থাকলে তা পাঠাতে বলেছি। অনেকই পয়েন্ট পাঠিয়েছেন। তাছাড়া, যাহারা যোদ্ধা, যোদ্ধা- গ্রুপ অধিনায়ক, দেশমুক্তি বিপ্লব মঞ্চের নির্বাহী পরিষদের নির্বাহী সদস্য, দেশমুক্তি বিপ্লব মঞ্চের নির্বাহী পরিষদের “প্রধান নির্বাহী” ইত্যাদি হতে ইচ্ছুক আমি তাদেরকেও তাদের নাম পাঠাতে অনুরোধ করে ছিলাম; এতে ব্যাপক সাড়া পড়েছিল এবং অনেকেই বিভিন্ন পদের জন্য তাদের নাম পাঠিয়েছেন। তবে, কেউই দেশমুক্তি বিপ্লব মঞ্চের নির্বাহী পরিষদের “প্রধান নির্বাহী” হিসেবে নাম পাঠাননি বিধায় আমিই “প্রধান নির্বাহী” হিসেবে কাজ করবো। তারপরেও যদি এই “প্রধান নির্বাহী” পদের জন্য এখনও কেউ ইচ্ছা প্রকাশ করেন, তাহলে আমরা অবশ্যই তা বিবেচনা করবো। ৩। বাংলার কোটি কোটি নিপীড়িত মানুষের আজ সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। আপনাদের স্থানীয়ভাবে সংগঠিত যোদ্ধাদলের নেতার নেতৃত্বে তীব্র গতিতে আক্রমণ করে আপনাদের প্রদত্ত লক্ষবস্তুসমূহ মুহূর্তের মধ্যে দখল করাসহ Mother of Mafias শেখ হাসিনাসহ সমগ্র দেশব্যাপী তাঁর সকল মাফিয়াদের গ্রেফতার করুন, কিন্তু কাহাকেও হত্যা, আহত ও এমনকি মৃদু আঘাতও করা যাবে না, এটা আমাদের কঠোর আদেশ, কেননা বিচার বিভাগ তাদের বিচার করবে, যোদ্ধারা নয়। এয়ারপোর্ট ও সকল সীমান্ত পথ দখল করুন, মাফিয়া গোষ্ঠীর কেউ যেন পালাতে না পারে কেননা তাদের বিচার করা সহ তাদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা আদায় করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা করা হবে এবং তাদের মধ্যে যাহারা টাকা স্বেচ্ছায় দ্রুত ফেরত দিবে তাদের জন্য বিশেষ ছাঁড় থাকবে। ৪। মনে রাখবেন, Mother of Mafias শেখ হাসিনার সরকার কোন নির্বাচিত বৈধ সরকার নয়, বরং এটা একটা “আঞ্চলিক ভয়ানক কুচক্রী মহল” বা ” Regional Organized Demonic Szndicate (RODS))” দ্বারা নিয়ন্ত্রিত অনির্বাচিত, অবৈধ এবং মাফিয়া সরকার; তাই, বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে হাসিনার অনির্বাচিত, অবৈধ ও মাফিয়া সরকারকে পদত্যাগ করানো নয়, বরং উৎখাত করতে হবে, অবৈধ সরকারের পদত্যাগ হয়না, ওদের সরাসরি উৎখাত করতে হয়: এই RODS ভারতের দিল্লীতে অবস্থিত R & AW (RAWএর মধ্য হইতে কতিপয় ভয়ংকর স্বার্থান্বেষী দুর্বৃত্ত লোকের সমন্বয়ে এক ভয়ংকর কুচক্রী গোষ্ঠীর সৃষ্টি হয়, যাহারা ১৯৭১ সাল থেকে এই অঞ্চলে শয়তানের অবতার (Avatar) হিসাবে আবির্ভূত হয়। পাকিস্তানের ISI এর মধ্যেও এই একই রকমের RODS আছে বলেই পাকিস্তানও আজ অবধি স্বস্তিতে নেই। এই RODS ভারতেরও বহুত ক্ষতি করেছে এবং এখনও ক্ষতি করছে; RAW এর সাংবিধানিক দ্বায়ীত্বের উর্ধ্বে উঠে স্বয়ং জঅড কেই RAW এর অধিনস্ত করে ফেলে, যার জন্য RAW এর প্রতিষ্ঠাতা ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মিসেস ইন্দিরা গান্ধী এবং তার ছেলে প্রধানমন্ত্রী শ্রী রাজীব গান্ধী এই দুজনের হত্যাকান্ডকে ঠেকাতে পারেনি। বর্তমানে, RODS এর অধিনস্তরা হলো: বিদেশী কতগুলো মাফিয়া গ্যাং সহ বাংলাদেশের Mother of Mafias শেখ হাসিনা, গধভরধ উড়হ তারিক সিদ্দিক, চোর সেনাপ্রধান আজিজ, শফিউদ্দিন, চোর পুলিশ প্রধান বেনজির, আল-মামুন, DGFI, NSI, SB, CID, BGB প্রধানরা, কতিপয় সচিব দুদক প্রধান, ঢাকার রাস্তায় বিরোধিতার নাটকে অংশগ্রহণকারী দৃশ্যমান বিরোধী নেতারা প্রমুখ। এই RODS এর কবলে বাংলাদেশ গত ৫২ বছরে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে। গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমাদের দেশকে RODS ও হাসিনার মাফিয়া গ্যাং এর কষাঘাত থেকে দ্রুত মুক্ত করে নতুন সংবিধান রচনা করতে হবে। ভারতসহ এই অঞ্চলের সকল দেশকে একযোগে কাজ করে এতদ অঞ্চলের RODS কে চিরতরে উৎখাত করে কৃটনৈতিক এবং গণতান্ত্রিক পন্থায় পারস্পারিক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। চলমান
Posted ২:১৯ অপরাহ্ণ | বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
dainikbanglarnabokantha.com | Romazzal Hossain Robel
এ বিভাগের আরও খবর
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।