আল মাসুদ লিটন | শনিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২১ | প্রিন্ট
জামালপুরের সদর উপজেলার পাথালিয়া (গজপাড়া) উওর পাড়া,ছাতার মোড়স্থ এক নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে কুলসুম বেগমের জন্ম হয়।
যার জন্মের পর থেকেই সুখের সাথে বসবাস করা হয়নি।জীবন যুদ্ধে হার না মানা কুলসুম বেগম আঃ খালেক ও মোছাঃ জরিনা বেগমের মেয়ে।
সংসার জীবনে এক কন্যা সন্তান এবং আবার উনি গর্ববতী।
জীবনের সাথে যুদ্ধ করে বড় হয়ে তার কপালে জোটেনি স্বামীর বাড়িতে ঘর করার সুযোগ।
তাও তিনি হাল ছাড়েন নি।চালিয়ে যাচ্ছে হাতের কাজ। সুঁই,সুতার মাধ্যমে মনের নানা আবেগ ফুটিয়ে তুলছে কাঁথার গায়ে।
তার হাতের কাজের কোনো বিকল্প নেই।হাজারও কাজের মধ্যে প্রাধান্য পেয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা ও শেখ হাসিনার প্রতি অতুলনীয় সম্মানের প্রতিচ্ছবি।
করোনা কালীন সময়ে কুলসুম বেগম এই কাঁথার মনোমুগ্ধকর কাজ টা সম্পন্ন করে এবং প্রতি বৃহস্পতিবার নিয়মিত রোজা রেখে আসছে,যেনো জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা করোনা আক্রান্ত না হয় এবং দীর্ঘায়ু পান।
কুলসুম বেগম প্রতিনিয়ত রোজা রাখায় তার পার্শ্ববর্তী লোকজনেরা জানতে চায় যে হঠাৎ এভাবে গর্ভাবস্থায় কেনো এই রোজা।অনেক জিজ্ঞাসাবাদের পর জানা যায় তার মনের আবেগের কথা।
কুলসুম বেগমের একটাই আশা তার হাতের তৈরি ভালোবাসায় ভরা এই ছোট্ট উপহার টা নিজ হাতে প্রধানমন্ত্রীর পায়ে অর্পণ করবে।
একটা বার সামনে থেকে প্রধানমন্ত্রীকে মন ভরে দেখবে।
কুলসুম বেগম প্রতিনিয়ত জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা ও নেক হায়াত কামনা করছে এবং তার আশা সে গর্ভাবস্থায় যতদিন সম্ভব রোজা করেই যাবে।
Posted ২:১০ অপরাহ্ণ | শনিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২১
dainikbanglarnabokantha.com | Romazzal Hossain Robel
এ বিভাগের আরও খবর
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।